Your Desired Everything Is Here

মার্চ 2018

Wellcome To CDS BD 24.
আপনি যদি এডমোব দিয়ে আয় করতে চান তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য। কেননা আমি আজ আপ্নাদের শিখাব কিভাবে এডমোব একাউন্ট করতে হয়। এবং কিভাবে এড ইউনিট আইডি তৈরি করতে হয়।

শুরু করার আগে এডমোব সম্পর্ক এ কিছু কথা জানা থাকা ভালো।

*এডমোব হলো গুগল এর এডভার্টাইজিং প্লাটফরম।
*এখানে কাজ করতে হলে আপনাকে একটি ওয়েবসাইট অথবা এপ থাকতে হবে জাতে আপনি আপনার এড বসাবেন। (ঘাব্রাবার কোন কারন নেই আমি পরবর্তী পারট গুলোতে আপনাদের এপ বানানো শিখিয়ে দিব)
* আর এখানে কাজ করতে হলে অবস্যই নিজের এড গুলো নিজে দেখা যাবে না।

চলুন বেশি কথা না বারইয়ে দেখে নিই কিভাবে আপনি এডমোব একাউন্ট টি করবেন।

প্রথমে এখান থেকে AdMob এপ টি ডাউনলোড করে নিনঃ
AdMob Apk( google drive)

এর পর আপনার জি-মেইল দিয়ে লগিন করুন। এবং এপ এর মদ্ধে লগিন করার পর স্টেপ বাই স্টেপ কাজ গুলো করে নিন।

যে যে ইনফরমেশন গুলো চাইবে সব গুলো সঠিক ভাবে দিবেন।আর ঠিকানা দেওয়ার সময় খেয়াল রাখবেন যেন ভুল না হয়। কারন আপনার সব গুরুত্তপূর্ন ডকুমেন্টেশন গুলো গুগল থেকে চিঠির মাদ্ধ্যমে আপনার দেওয়া ঠিকানায় যাবে।

আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে ভিডিও দিয়ে দিলাম দেখেনিনঃ

আজকের পার্ট এ পরজন্তই। পরের পার্ট এ আমরা শিখব কিভাবে খুব সহজে এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে ই আপনি এপ তৈরি করবেন এবং তাতে এডমোব এড বসাবেন।

পোস্ট সম্পর্কিত আপনার যেকোনো মতামত নিচে কমেন্ট বক্স এ জানান। আশাকরি আপনাদের সব সমস্যার সমাধান দিতে পারব।

Wellcome To CDS BD 24
---------------------------------------------------------

১ম এপ্রিল । পশ্চিমা দেশ গুলোতে এ দিনটি পালন করা হয় মানুষকে বোকা বানানোর দিন বা এপ্রিল ফুল হিসেবে। এ দিন মিথ্যা বলে, ধোঁকা কিংবা কষ্ট দিয়ে এবং প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয় । দুঃখজনক হলেও সত্য যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতে ও প্রতিবছর কিছু লোক এপ্রিল ফুল ডে পালন করে যাচ্ছে।
এপ্রিল ফুল মানে হচ্ছে, এপ্রিলের বোকা। কিন্তু কারা ছিল এপ্রিলের বোকা?
.
স্পেনের মাটি থেকে মুসলমানদের উচ্ছেদ করার ঘোষণা দিয়ে পর্তুগীজ রাণী ইসাবেলা চরম মুসলিম বিদ্বেষী পার্শ্ববর্তী খ্রিষ্টান সম্রাট ফার্ডিনান্ড কে বিয়ে করে ৷ বিয়ের পর দু’জন মিলে সম্মিলিত বাহিনী গড়ে তোলে স্পেন আক্রমণের। ১৪৯২ সালে স্পেনে মুসলমানদের চূড়ান্ত পরাজয় ঘটে। এর আগেই রাজা ফার্ডিনান্ড মুসলমানদের হাত থেকে কর্ডোভা সহ অন্যান্য অঞ্চল দখল করে নেয়। বাকি ছিল শুধু গ্রানাডা। গ্রানাডার শাসনকর্তা ছিলেন হাসান। খ্রিস্টানরা তার উপর চাপ সৃষ্টি করছিল, আত্মসমর্পনের জন্য। কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হচ্ছিলেন না। তাকে আত্মসমর্পনে রাজি করাতে না পেরে খ্রিস্টানরা তার পুত্র আবু আবদুল্লাহকে সিংহাসনে বসানোর লোভ দেখিয়ে হাত করে ফেলে। আবদুল্লাহ তাদের কথায় রাজি হয়ে পিতার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং এক সময় বাদশাহ হাসান পুত্রের সাথে যুদ্ধ করার গ্লানি এড়ানোর জন্য তার এক ভাইয়ের হাতে সিংহাসন ছেড়ে দিয়ে দেশান্তরী হন।
.
আবু আব্দুল্লাহ বিশ্বাসঘাতকতা করলেও তার সেনাপতি মহাবীর মুসাসহ অনেক মুসলমান ফার্ডিনান্ড বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধচালিয়ে যেতে থাকে। এর আগে কখনো সম্মুখ যুদ্ধে মুসলমানদের পরাজিত করতে পারেনি বলে চতুর ফার্ডিনান্ড এবারপা বাড়ায় ভিন্ন পথে ৷ তার নির্দেশে আশ পাশের সব শস্য খামার জ্বালিয়ে দেয়া হয় ৷ অচিরেই দুর্ভিক্ষ নেমে আসে গ্রানাডা শহরে ৷ দুর্ভিক্ষ যখন প্রকট আকার ধারণ করে তখন প্রতারক ফার্ডিনান্ড ঘোষণা করে, মুসলমানরা যদি শহরের প্রধান ফটক খুলে দেয় এবং নিরস্ত্র অবস্থায় মসজিদে আশ্রয় নেয় তাহলে তাদের বিনা রক্তপাতে মুক্তি দেয়া হবে ৷সেদিন ছিল ""১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল"" ৷
.
গ্রানাডাবাসী অসহায় নারী ও মাসুম বাচ্চাদের করুণ মুখের দিয়ে তাকিয়ে খ্রিষ্টানদের আশ্বাসে বিশ্বাস করে খুলে দেয় শহরের প্রধান ফটক ৷ সবাইকে নিয়ে আশ্রয় নেয় আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদে ৷ শহরে প্রবেশ করে খ্রিষ্টান বাহিনী মুসলমানদেরকে মসজিদের ভেতর আটকে রেখে প্রতিটি মসজিদে তালা লাগিয়ে দেয় ৷ এরপর এক যোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়ে নারা ৷
.
সেদিন লক্ষ লক্ষ নারী,পুরুষ ও শিশু অসহায় আর্তনাদ করতে করতে জীবন্ত পুড়ে মর্মান্তিক ভাবে প্রাণ হারায় মসজিদের ভেতর ৷ অসহায় মুসলমানদের আর্তচিৎকার যখন গ্রানাডার আকাশ-বাতাস ভারী করে তোলে- তখন রাণী ইসাবেলা হেসে বলতে লাগলো, ‘হায় এপ্রিলের বোকা ! শত্রুর আশ্বাস কেউ কি বিশ্বাস করে?’ সেই থেকে খ্রিষ্টান জগত প্রতি বছর ১লা এপ্রিল আড়ম্বরের সাথে পালন করে আসছে- April Fool মানে ‘এপ্রিলের বোকা’ উৎসব ৷
.
এপ্রিল ফুল ডের এ মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি আমরা এ দিনটিকে আমোদ-প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করতে পারি? কক্ষনোই না। এ দিনটি আসলে হওয়া উচিত আমাদের শোকের দিন, ইসলামের শত্রুদের চক্রান্তের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর দিন। আরেকটা কথা। মানুষকে ধোঁকা দেয়া, প্রতারণা করা এসব কিন্তু ইসলামী আদর্শের পরিপন্থী।
.
১লা এপ্রিলে যেভাবে মিথ্যা বলে রসিকতা করার চেষ্টা করা হয়তা কোন ভাবেই মুসলমানদের সংস্কৃতি হতে পারে না। রাসূলে খোদা বলেছেন, "ধ্বংস তার জন্য- যে লোক হাসানোর জন্য কথা বলে এবং তাতে সে মিথ্যার আশ্রয় নেয়"।
.
 সুতরাং এপ্রিল ফুলের নামে আমরা কেউই কাউকে প্রতারণা করবো না এবং মিথ্যার আশ্রয় নেবো না-এই হোক আজকের দিনের অঙ্গীকার।
.
আল্লাহ আমাদের বুঝার তওফিক দান করুন। #আমিন

welcome to CDS BD 24

কেমন আছেন সবাই। আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন

আজকের বিষয় বাংলা :

H.S.C Bangla 1st MCQ + CQ(a)

 পদ্য একসাথে :-

#কবিতা - সাম্যবাদী
.
১.সাম্যবাদী কবিতার চরণ সংখ্যা কত-৩২
২. কবি কীসের গান গায় - সাম্যের
৩. কবি পুঁথি ও কেতাব বহন করতে বলেন - পেটে-পিঠে-কাঁধে-মগজে।
৪. সাম্যবাদী কবিতায় কবি কোথায় দর-কষাকষি হওয়ার কথা বলেন - দোকানে।
৫. সাম্যবাদী কবিতানুসারে তাজা ফুল কোথায় ফুটে- পথে।
৬. সকল শাস্ত্র খুঁজে পাওয়া যায় কোথায় - নিজ প্রাণে।
৭. সকল দেবতার বিশ্ব দেউল কোনটি - মানুষের হৃদয়।
৮. অমৃত -হিয়ার নিভৃত অন্তরালে কে হাসছেন - দেবতা- ঠাকুর।
৯. আপন হৃদয়ে সত্যের পরিচয় পেল কারা - ঈসা- মুসা।
১০. বাঁশির কিশোর কে - কৃষ্ণ।
১১. হৃদয়ের রণ-ভূমে বাঁশির কিশোর কী গাইলেন - মহা - গীতা।
১২. মেষের রাখাল নবিরা কার মিতা - খোদার।
১৩. হৃদয়ের ধ্যান গুহামাঝে বসেছেন - শাক্যমুনি।
১৪. মানবের মহাবেদনার ডাক শুনে রাজ্য ত্যাগ করল - শাক্যমুনি।
১৫. আলাল-দুলাল আহ্বান শুনতেন কোথায় - কন্দরে।
১৬.হৃদয়ের কন্দরে বসে আলাল-দুলাল কীসের গান গাইলেন-কোরানের সাম্য-গান।
১৭. মানুষের হৃদয়েরর চেয়ে বড় কী নেই- মন্দির -কাবা।
.
#কবিতা - তাহারেই পড়ে মনে
.
১. তাহারেই পড়ে মনে সংলাপ নির্ভর কবিতা
২. ১ টি ঝতুর নাম আছে - বসন্ত
৩. ২ টি বাংলা মাসের নাম আছে - মাঘ, ফাল্গুন।
৪. বসন্ত উল্লেখ আছে - ৪ বার
৫. ফাল্গুন উল্লেখ আছে - ৩ বার
৬. লাইন - ৩০ টি
৭. স্তবক - ৫ টি
৮. কোন দুয়ার খুলে গেছে - দক্ষিণ দুয়ার
৯. কিসের ফুল ফুটেছে - বাতাবি নেবুর
১০. কিসের মুকুল ফুটেছে কি? - আমের
১১. সমীর কোন দিকের - দখিনা
১২. সমীর অর্থ - বাতাস
১৩.পাথার অর্থ - সমুদ্র
১৪.কুহেলি অর্থ - কুয়াশা
১৫. উত্তরী অর্থ - চাদর
১৬. অলখ অর্থ - অলক্ষ
১৭.মাধবী কুড়িঁ কি? - বসন্তী লতা বা তার ফুল
১৮. অর্ঘ্য অর্থ - পূঁজার উপকরণ
১৯. ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়
২০. অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত
.
#কবিতা - লোক লোকান্তর
.
১. চরণ সংখ্যা - ১৪ টি
২. রং- সাদা, সবুজ, লাল
৩. গাছ - চন্দন, পান
৪. অঙ্গ - ঠোঁট, চোখ, পা, নখ
৫. অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত
৬. লোক-লোকান্তর কোন ধরনের কবিতা- আত্ম পরিচয়মূলক
৭. কবি তার চেতনাকে কার সাথে তুলনা করেন- একটি সত্যিকার সাদা পাখির সাথে
৮. কবির চেতনারুপ পাখিটি কোথায় বসে আছে- সবুজ অরণ্যে, চন্দনের ডালে
৯. বনচারী বাতাসের তালে দোল খায় - বন্য পানলতা
১০. পাখিটির ঠোঁট কীসে মাখামাখি হয়ে আছে - সুগন্ধ পরাগে
১১. পাখিটির দুটি চোখের কোটরে কীসের রং আছে- কাটা সুপারির রং
১২. পাখিটির পায়ের রং- সবুজ
১৩. পাখিটির নখের রং- তীব্র লাল
১৪. কবির তন্ত্রে- মন্ত্রে কী ভরে আছে - চন্দনের ডাল
১৫. কবি কোথায় চোখ রাখতে পরছেন না- বন্য ঝোপের ওপর
১৬. কবির মতে চেতনার মনি উজ্জ্বল হলে কি কেটে যাবে বা ছিঁড়ে যাবে- সমস্ত বাঁধুনি
১৭. লোকালয়ে কী তুচ্ছ হয়ে যাবে- সমাজ, সংসার, ধর্ম
১৮. লোক- লোকান্তর কবিতায় কবি স্তব্ধ হয়ে কী শুনেন - আহত কবির গান
১৯. কবির মতে কোনটির বিজয় আসন্ন- পরকাল
২০. লোকান্তর শব্দের অর্থ- পরকাল
.
#কবিতা- রক্তে আমার অনাদি অস্থি
.
১. চরণ সংখ্যা - ২৪
২. নদীর নাম ৬ টি
৩. সাগর- বঙ্গোপসাগর
৪. কবিতাটি উৎসর্গ করা হয়েছে - কবীর চৌধরীকে
৫. কবি কার যৌবন চান- পদ্মার
৬. কবি কার প্রেম চান - যমুনার
৭. সুরমা নদীর পলিকে কবি কী বলেন - গলিত হেম
৮. হেম অর্থ- সুবর্ণ, সোনা
৯. "কাজল বুক "কোন নদীর - সুরমা নদীর
১০. কবিতায় উল্লেখিত, "গণমানবের তুলি " কে - কবি নিজে
১১. "তোমার বুকে আমি নিরবধি "এ বাক্যে তোমাদের বলতে বুঝানো হয়েছে - নদীকে
১২.কবির মতে চারদিকে কী খেলা করে - বিচিত্র জীবনের রং
১৩.কোনটি বাঁকে বাঁকে ঘুরে - মুগ্ধ মরণ
১৪.কবি দিলওয়ার তার প্রাণ স্বপ্নকে কোথায় রেখেছেন - বঙ্গোপসাগর
১৫. কবি তার ত্রোূধকে তুলনা করেন- ভয়াল ঘূর্ণির সাথে
১৬. নরদানবের মুখে কী বোঝাই - প্রাণের জাহাজ
১৭. অস্থি শব্দের অর্থ- হাড়
.
#কবিতা - আমি কিংবদন্তির কথা বলছি
.
১. চরণ সংখ্যা - ৬৮
২. কবিতা-১৮ বার
৩. যে কবিতা শুনতে জানে না- ৯ বার
৪.কবির পূর্বপুরুষ কি ছিলেন - ত্রীূতদাস
৫. কবির পূর্বপুরুষের করতলে কি ছিলো - পলিমাটির সৌরভ
৬.কবির পূর্বপুরুষ কীসের কথা বলতেন- অতিত্রূান্ত পাহার, অরণ্য এবং শ্বাপদ, পতিত জমির আবাদ এবং কবিতার কথা বলতেন
৭. এ কবিতায় উজ্জ্বল জানালা কীসের আগুনে আলোচিত - উনোনের আগুনে
৮. কবি কার মৃত্যুর কথা বলেছেন- গর্ভবতী বোনের
৯. ভালোবেসে কি আসে- যুদ্ধ
১০. ভালোবাসা দিলে কে মরে যায়- মা
১১. যে কবিতা শুনতে জানে না সে হৃৎপিন্ডে কাকে ধরে রাখতে পারে না - সূর্যকে
১২. যে কবিতা শুনতে জানে না সে কীসের অধিকার থেকে বোনচিতো হবে - দিগন্তের
১৩. শস্যের সম্ভার কাকে সমৃদ্ধ করবে - যে কর্ষণ করে
১৪. প্রবাহমান নদী কাকে পুরষ্কৃত করবে- যে মৎস লালন করে
১৫. জননীর আর্শীবাদ কাকে দীর্ঘায়ু করে- যে গাভীর পরিচর্যা করে
১৬. ইস্পাতের তরবারি কাকে সশস্ত্র করবে- লৌহখণ্ড প্রজ্বলনকারীকে
১৭. কবিতায় কার যুদ্ধের কথা বলা হয়েছে - ভাইয়ের
১৮.সশস্ত্র সুন্দরের অনিবার্য অভ্যুণ্থান কী - কবিতা
.
#কবিতা- নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
.
১. চরণ সংখ্যা - ৪২
২. সাল - ১১৮৯
৩. "নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় "- ৬ বার
৪. নিলক্ষা আকাশেরর রং - নীল
৫. "নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় " কবিতায় লোকালয়ের সংখ্যা - উনসত্তর হাজার
৬. পুর্ণিমার চাঁদ কীসের মতো জ্যোৎস্না ঢালছে - ধবল দুধের মতো
৭. নিলক্ষার নীলে কে তীব্র শিস দেয় - চাঁদ
৮. মানুষের বন্ধ দরজায় হঠাৎ কে হানা দেয় - অতীত
৯. উল্লিখিত কবিতায় দীর্ঘদেহ কার- নূরলদীনের
১০. দীর্ঘদেহ নিয়ে নূরলদীন কোথায় দেখা যায় - মরা আঙিনায়
১১. নূরলদীনের বাড়ি কোথায়? - রংপুর
১২. বাংলা কত সালে নূরলদীন ডাক দিয়েছিলো - ১১৮৯ সনে
১৩. শকুন নেমে আসে কোথায় - সোনার বাংলায়
১৪. শকুন হল- পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা
১৫.কবির মতে আমাদের এই দেশ ছেয়ে আছে - দালালের আলখাল্লায়
১৬. দালাল কারা- রাজাকাররা
১৭. নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় কবিতায় কবির কি লুট হয়ে যায়- স্বপ্ন
১৮. কবির মতে জ্যোৎস্নার সাথে কি ঝরে পড়ে - স্মৃতির দুধ
১৯. সমস্ত নদীর অশ্রু অবশেষে কোথায় গিয়ে মেশে- ব্রক্ষপুত্রে
.
#কবিতা-বিভীষণেরর প্রতি মেঘনাদ
.
১.অরিন্দম মেঘনাদের উপাধি।
২.রক্ষপুর বলতে বুঝানো হয়েছে লঙ্কাপুরকে।
৩.মেঘনাদের রাজ্যের নাম লঙ্কাপুর।
৪.মেঘনাদের বাবার নাম রাবণ।
৫.মেঘনাদের চাচার নাম বিভীষণ।
৬.রাবণের মায়ের নাম নিকষা।
৭.রামানুজ হলো লক্ষ্মণ (রামের ছোট ভাই)
৮. লক্ষ্মণের মায়ের নাম সুমিত্রা।
৯. সৌমিিএ বলতে বুঝানো হয়েছে লক্ষ্মণকে
১০. শেষ লাইন "গতি যার নীচ সহ,নীচ সে দুর্মতি "।
১১. কাব্যাংশে "চণ্ডাল "বলা হয়েছে রামকে।
১২. মেঘনাদ বিভীষণকে বলেছে দ্বার ছাড়ার কথা।
১৩. মেঘনাদ লক্ষ্মণকে পাঠাবে -শমন ভবনে।
১৪."লঙ্কার কলঙ্ক আজি ভঞ্জিব আহবর " উক্তিটি- মেঘনাদের।
১৫."রামানুজ "শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ - রাম+ অনুজ।
১৬. "বৃথা এ সাধনা ধীমান "- বিভীষণ, মেঘনাদকে বলল।
১৭. রাঘবদাস হল - বিভীষণ।
১৮. বিভীষণ কাজ করবে না - রাঘবের বিপক্ষে।
১৯. মাটিতে পড়ে ধূলায় গড়াগড়ি খায় না- শশী( চাঁদ)
২০. 'নন্দন কাননে ভ্রমে 'কে - দুরাচার দৈত্য।
২১. দুরাচার দৈত্যের সাথে তুলনা করা হয়েছে - লক্ষ্মণকে।
২২. প্রফুল্ল কমলে বাস করে - কীট।
২৩.মহামন্ত্র বলে যথা নম্রশিরঃ হয় কার - ফণী।
২৪. রাবণ অনুজ হল - বিভীষণ।
২৫. রাবণ আত্মজ হল - মেঘনাদ।
২৬. অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত
.
#কবিতা - ঐকতান
.
১.ঐকতান কবিতার চরণ সংখ্যা -৫৪
২. ঐকতান কবিতার স্তবক সংখ্যা -৪
৩. কবির মন জুড়ে আছে- বিশাল বিশ্বের ক্ষুদ্র এক কোণে
৪. কবি অক্ষয় উৎসাহে পড়েন -ভ্রমণবৃত্তান্ত গ্রন্থ
৫. কবি কুড়িয়ে আনেন - চিএময়ী বর্ণনার বাণী
৬.কবি তার জ্ঞানের দীনতা পূরণ করে নেন - ভিক্ষালব্ধ ধনে
৭. "ঐকতান "কবিতায় কবি নিজেকে উল্লেখ করেছেন - পৃথিবীর কবি হিসেবে।
৮.বিভিন্ন কবিরা নানাদিক থেকে গান ঢালে - প্রকৃতির ঐকতানস্রোতে
৯. শ্রমজীবী মানুষের বিচিত্র কর্মভারে ভর দিয়ে চলছে- সমস্ত সংসার
১০. কবি সমাজের উচ্চ আসনে বসেছেন - সংকীর্ণ বাতায়নে
১১. কবি ওপাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে গিয়েছেন - মাঝে মাঝে
১২. গানের পসরা ব্যর্থ হয় - কৃিএম পণ্যে
১৩. কবির কবিতা বিচিত্র পথে অগ্রসর হলেও হয়নি- সর্বএগামী
১৪. "ঐকতান "কবিতার কবি কোন কবির বাণী শুনতে পান- যে কবি আছেন মাটির কাছাকাছি
১৫. কবি আহ্বান করেন- অখ্যাত জনের নির্বাক মনের কবিকে
১৬. কবি এদেশকে বলেন প্রাণহীন
১৭. কবি এদেশের চার ধারকে বলেন - গানহীন
১৮. একতারা যাদের আছে তারাও যেন সম্মান পায়- সাহিত্যের ঐকতান সংগীত সভায়
.
#কবিতা - সেই অস্ত্র
.
অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত
১.অস্ত্র শব্দটি আছে -১৫ বার
২.রং উল্লেখ আছে -১ টা (সবুজ)
৩. স্থান -ট্রয়নগরী
৪."সেই অস্ত্র" বলতে বুঝানো হয়েছে - ভালোবাসা
৫. ভালোবাসা কীসের প্রতিশ্রুতি - সভ্যতার
৬. সেই অস্ত্র উত্তোলিত হলে অরণ্য হবে - আরও সবুজ
৭. সেই অস্ত্র উত্তোলিত হলে কোথায় আগুন জ্বলবে না- ফসলের মাঠে
৮. সেই অস্ত্র উত্তোলিত হলে কী খাঁ খাঁ করবে না- গৃহস্থালি
৯. ভালোবাসা ব্যাপ্ত হলে নক্ষএখচিত আকাশ থেকে কী ঝরবে না- আগুন
১০. মুহূর্তের অগ্নুৎপাত কোথায় ঘটে- মানব বসতি বুকে
১১.ভালোবাসা মানুষকে কী করে- সমাবিষ্ট
১২.ভালোবাসা কাকে নিশ্চিহ্ন করে - আধিপত্যের লোভকে
১৩. আমাদের চেতনা জুড়ে আর্তনাদ করবে না - পঙ্গু বিকৃতরা
১৪. ভালোবাসা উত্তোলিত হলে বার বার বিধ্বস্ত হবে না - ট্রয়নগরী
১৫. কবি কেমন অস্ত্রের প্রত্যাশী - অবিনাশী অস্ত্রেরর
১৬.কবি আমোঘ অস্ত্র ভালোবাসা, ব্যাপ্ত করতে বলেছেন কোথায় - পৃথিবীতে
.
#কবিতা - এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে।
.
১. কবিতাটির চরণ সংখ্যা -১৪ টি
২."এক স্থান " বলতে বোঝানো হয়েছে - বাংলাদেশ কে
৩. কবির কাছে তার দেশ কেমন- সবচেয়ে সুন্দর করুণ
৪. সবুজ ডাঙা ভরে আছে কীসে - মধুকূপী ঘাসে
৫. এ দেশে নাটার রঙের মতো অরুণ জাগছে কখন - ভোরের মেঘে
৬. কর্ণফুলী, ধলেশ্বরী, পদ্মা জলাঙ্গীরে জল দেয় কে - বরুণ
৭. জলাঙ্গী অর্থ - নদী
৮. পানের বনের মতো হাওয়ায় চঞ্চল কে - শঙ্খচিল
৯. কে ধানের গন্ধের মতো অস্ফুট, তরুণ - লক্ষ্মীপেঁচা
১০. কোনটি অন্ধকার ঘাসের উপর নুয়ে থাকে - লেবুর শাখা
১১. অন্ধকার সন্ধ্যার বাতাসে কে তার ঘরে উড়ে যায়- সুদর্শন
১২.হলুদ শাড়ি লেগে থাকে কার শরীরে- শঙ্খমালা
১৩. বারুণী কোথায় থাকে- গঙ্গাসাগরের বুকে
১৪. বর দিয়েছিল কে, কাকে- বিশালাক্ষী, শঙ্খমালাকে
১৫. এদেশকে বলা হয়েছে - নীল বাংলার দেশ
১৬. নীল বাংলার ধান ও ঘাসের ভিতর কে জন্মেছে - শঙ্খমালা
১৭. আধুনিক বাংলা সাহিত্যেরর অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জীবনানন্দ দাশ.
.
#কবিতা - ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
.
১. চরণ সংখ্যা - ২৮
২. ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ কোন ধরনের কবিতা - চেতনা, দেশপ্রেম, গণজাগরণেরর কবিতা
৩. কবিতাটির প্রেক্ষাপট - ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান
৪. থরে থরে শহরে পথে নিবিড় হয়ে কোন ফুল ফুটেছে - কৃষ্ণচূড়া
৫. কবিতায় "কৃষ্ণচূড়া " ফুলকে কিসের সাথে তুলনা করা হয়েছে - শহীদের ঝলকিত রক্তের বুদ্বুদ এর সাথে
৬. "আমাদের চেতনারই রং " বলতে বুঝানো হয়েছে - একুশের কৃষ্ণচূড়াকে
৭. "একুশের কৃষ্ণচূড়া " বলতে বুঝানো হয়েছে - একুশে ফেব্রুয়ারির কথা
৮. চেতনার রং এর বিপরীতে আছে - অন্য রং
৯. ঘাতকের আস্তানা কেমন- অশুভ
১০. কবিতানুসারে, কবি এবং কবির মতো বহু লোক এখন কোথায় - ঘাতকের আস্তানায়
১১.চতুর্দিকে কী তছনছ হচ্ছে - মানবিক বাগান ও কমলবন
১২.শূন্যে ফ্ল্যাগ তোলে কে - সালাম
১৩. কে ঘাতকের থাবার সম্মুখে বুক পাতে- বরকত
১৪.কার চোখে আজ আলোচিত ঢাকা - সালামের
১৫. কার মুখে আজ তরুণ শ্যামল পূর্ব বাংলা - সালামের
১৬. কে অবিনাশী বর্ণমালা গাঢ় উচ্চারণে বলে - বরকত
১৭. এ কবিতায় বর্ণমালাকে তুলনা করা হয়েছে - রক্ষত্রের সাথে
.
#কবিতা - আঠারো বছর বয়সে
.
১.ছাড়পত্র কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত
২. মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত
৩. লাইন - ৩২টি
৪. স্তবক - ৮ টি
৫. আঠারো - ৯ বার
৬. আঠারো বছর বয়সে আছে- ৭ বার
৭.লেখক - সুকান্ত ভট্রাচার্য
৮. পদাঘাতে ভাঙতে চায়- পাথর বাধা
৯. আঠারো বছর বয়স জানে না - কাঁদতে
১০. আঠারো বছর বয়স জানে - রক্তদিতে
১১. মানবজীবনেরর উওরণকালীন পর্যায় - আঠারো বছর বয়স
১২. আঠারো বছর বয়স চলে- স্টিমারের মত
১৩. আঠারো বছর বয়সে কানে আসে- মন্ত্রণা
১৪. আঠারো বছর বয়স কাঁপে - বেদনাময় থরোথরো
১৫. আঠারো বছর বয়স বিপদের মুখে - অগ্রণী
১৬. আঠারো বছর বয়স- ভীরু, কাপুরুষ নয়
১৭.পথে প্রান্তরে ছোটায় বহু - তুফান
১৮. আঠারো বছর বয়সে দুর্যোগে - হাল ঠিকমতো রাখা ভার
১৯. আঠারো বছর বয়সেই অহরহ - বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় উকি
২০. এ দেশের বুকে আসুক নেমে- আঠারো বছর বয়স।



welcome to CDS BD 24

কেমন আছেন সবাই। আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।

আজকের বিষয় বাংলা :

Hsc Bangla 1st MCQ +

সব গদ্য একসাথে

.

গদ্য – বিড়াল

.
১. বিড়াল একটি কাল্পনিক কথোপকথনমূলক গল্প
২. এ গল্পে ১ম অংশ নিখাদ হাস্যরসাত্মক, পরের অংশ গূঢ়ার্থে সন্নিহিত।
৩. বিড়ালের কথাগুলো-সোশিয়ালিস্টিক।
৪. বিড়াল প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষা ছিলো – শ্লেষাত্মক
৫. “বিড়াল ” গল্প অনুসারে বিড়ালদের রং – কালো
৬. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে ঝিমাচ্ছিল – শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে
৭. মিট মিট করে কেমন আলো জ্বলছিল – ক্ষুদ্র আলো
৮. “বিশেষ অপরিমিত লোভ ভাল নহে ” উক্তি টি- কমলাকান্তের।
৯. ‘দুধ মঙ্গলার, দুহিয়াছে প্রসন্ন ‘ উক্তিটি – কমলাকান্তের
১০. কমলাকান্তের জন্য রাখা নির্জল দুধ খেয়েছিল – একটি ক্ষুদ্র মার্জার
১১. বিড়াল মনে মনে হেসে কী বলল – “কেউ মরে বিল ছেচেঁ কেই খায় কই ”
১২. বিড়ালের উক্তি অনুযায়ী, বিল ছেঁচার সাথে সস্পর্কযুক্ত- কমলাকান্ত
 কই খাওয়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত – বিড়াল
১৩. বিড়াল দুধ খেলেও কমলাকান্ত মার্জারের উপর রাগ করতে পারে নি – অধিকারের কারণে
১৪. বিড়াল দুধ খেলে বিড়ালকে তাড়িয়ে মারতে যাওয়া হল – চিরাগত প্রথা
১৫. চিরাগত প্রথা ভঙ্গ করলে কমলাকান্ত –
 মনুষ্যকূলে পরিচিত হবে – কুলাঙ্গার হিসেবে
 রিড়ালদের কাছে পরিচিত হবে – কাপুরুষ হিসেবে।
১৬. অতত্রব, পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই ভালো – উক্তিটি কমলাকান্তের
১৭. অনুসন্ধানে আবিষ্কৃত যষ্টিটি ছিল – ভগ্ন
১৮. কমলাকান্ত মার্জারের কথা বুঝতে পারল – দিব্যকর্ণ প্রাপ্তির ফলে
১৯. মারপিট কেন? – উক্তিটি বিড়ালের
.
২০. “পরোপকারই পরম ধর্ম ” উক্তিটি- বিড়ালের
২১. কে ধর্মসঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ? – মার্জার
২২. মার্জারের মতে সমাজের ধনবৃদ্ধি মানে – ধনীদের ধন বৃদ্ধি
২৩. চোরের দণ্ড আছে কিন্তু দণ্ড নাই – নির্দয়তার
২৪. “না হইলে ত আমার কী ” উক্তিটি- বিড়ালের
২৫. কত দিবস উপবাস করলে কমলাকান্ত নসীরাম বাবুর ভাণ্ডার ঘরে ধরা পড়বে – তিন (৩) দিবস
২৬. কমলাকান্ত মার্জারকে কার বই পড়ার কথা বলেছিলো – নিউমান ও পার্কারের বই
২৭. বিড়াল শব্দটি আছে – ৮ বার
২৮. মার্জারী – ৪ বার
২৯. মার্জার আছে – ১১ বার
৩০. ” মেও ” আছে – ১৩ বার
৩১. যুদ্ধ – ওয়াটার লু
৩২. মাদকদ্রব্য – আফিং
৩৩. যষ্টি – লাঠি

অপরিচিতা


১. অনুপমের বয়স -২৭
২. “এ জীবনটা না দৈর্ঘ্যের হিসাবে বড়, না গুণের হিসাবে ” উক্তিটি- অনুপমের
৩. “তবু ইহার একটি বিশেষ মূল্য আছে ” উক্তিটি- অনুপমের
৪. পণ্ডিত মশাই অনুপমকে তুলনা করেছেন – শিমুল ফল ও মাকাল ফলের সাথে।
৫. অনুপমের বাবা কী করে প্রচুর টাকা রোজগার করত? – ওকালতি
৬. মামা অনুপমদের সংসার টাকে কিসের মতো নিজের অন্তরের মধ্যে শুষিয়া লইয়াছেন – ফাল্গুর বালির মত
৭. মামার অস্থিমজ্জায়য় কী জড়িত? – টাকার প্রতি আসক্তি
৮. কে কানপুরে কাজ করে – হরিশ
৯. হরিশ ছুটিতে কোথায় এসেছিল – কলকাতা
১০. কিছুদিন পূর্বেই অনুপম কী পাস করেছে- এম.এ. (MA)
১১. একে তো বরের হাট মহার্ঘ তাহার পরে? – ধনুক ভাঙ্গা পণ
১২. বাপ কেবলই সবুর করিতেছেন কিন্তু সবুর করিতেছে না – মেয়ের বয়স
১৩. হরিশের কেমন গুণ আছে? – সরস রচনার
১৪. কলিকাতার বাইরের পৃথিবীটাকে মামা কীসের অন্তর্গত জানেন? – আণ্ডামান দ্বীপ
১৫. বিনু দাদা কে? – অনুপমের পিসততো ভাই
১৬. মেয়ের পিতার নাম – শম্ভুনাথ সেন/বাবু
১৭.কার মুখ অনর্গল ছুটছিল- মামার
১. জীবনে একবার বিশেষ কাজে কোন পর্যন্ত গিয়েছিলেন – কোন্নগর
২. কার রুচি এবং দক্ষতার উপর কথক/অনুপম ষোল – আনা নির্ভর করতে পারে- বিনুদাদার
৩. “মন্দ নয় হে! খাঁটি সোনা বটে ” উক্তিটি- বিনুদাদার
৪. শম্ভুনাথ বাবু কখন অনুপমকে প্রথম দেখেন- বিবাহের তিন(৩) দিন আগে
৫. কার বয়ম ৪০ এর কিছু ওপারে বা এপারে- শম্ভুনাথ বাবুর
৬. কার চুল কাঁচা, গোঁফে পাক ধরা আরম্ভ হয়েছে মাত্র – শম্ভুনাথ বাবুর
৭. মামা কাকে সুদ্ধ এনেছিল – স্যাকরাকে
৮. মামা কোথায় গহনাগুলোর ফর্দ টুকিয়া লইলেন – নোট বইয়ে
৯. “ঠাট্রার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করিবার ইচ্ছা আমার নাই” উক্তিটি- শম্ভুনাথ বাবুর
১০. “কারণ, প্রমাণ হইয়া গেছে, আমি কেউই নই ” উক্তিটি – অনুপমের
১১. “তাহা হইলে তামাশার যেটুকু বাকি আছে তাহা পুরা হইবে ” উক্তিটি- হিতৈষীদের
১২. সমস্ত মন কার পানে ছুটিয়া গিয়াছিল – অপরিচিতার
১৩. কিন্তু কথা এমন করিয়া ফুরাইল না উক্তিটি – অনুপমের
১৪. কতক্ষণ পরে গাড়ি আসিল – দুই তিন মিনিট পর
১৫. স্টেশনে দেখা মেয়েটির বয়স কত? – ১৬ বা ১৭
১৬. মেয়েটির সাথে কয়টি ছোটো ছোটো মেয়ে ছিল – দুটি তিনটি
১৭. খাবারওয়ালাকে ডেকে সে খুব খানিকটা কী কিনল? – চানা মুঠ
.

গদ্য – চাষার দুক্ষু

১. কখন ভারতবাসী অসভ্য বর্বর ছিলো- ১৫০ বছর পূর্বে।
২. কাকে সমাজের মেরুদণ্ড বলা হয়েছে – চাষাকে
৩. জুট মিলের কর্মচারীর মাসিক বেতন কত টাকা – ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
৪. ‘নবাবি হালে থাকে, নবাবি চাল চালে ‘ কারা – জুট মিলের কর্মচারীরা।
৫. আমাদের বঙ্গভূমি কেমন- সুজলা, সুফলা, শস্য – শ্যামল।
৬. “ধান্য তার বসুন্ধরা যার ” উক্তিটি – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের।
৭. কোন মহাযুদ্ধ সমস্ত পৃথিবীটাকে সর্বস্বান্ত করেছে – ইউরোপের যুদ্ধ।
৮. বাল্যকালে লেখিকা কী শুনিতেন? – টাকায় ৮ সের সরিষা।
৯. কার মাথায় বেশ ঘন ও লম্বা চুল ছিলো- কৃষক কন্যা জমিরনের।
১০. জমিরনের মাথায় কতটুকু তেল লাগত? – আধ পোয়াটাক।
১১. কত পয়সায় এক সের তৈল পাওয়া যেত? – দুই গণ্ডা পয়সায়।
১২. কোন মাছ পরম উপাদেয় ব্যঞ্জন বলে পরিগণিত হত? – শুঁটকি মাছ।
১৩. কীসের বিনিময়ে কৃষক পত্নী কন্যা বিত্রূয় করত? – দুই সের খেসারির।
১৪. আসাম ও রংপুর জেলার রেশমকে স্থানীয় ভাবে কি বলে- ত্রন্ডি
১৫. কি নামক আর একটা ভূত তাহাদের স্কন্ধে চাপিয়া আছে? – অনুকরণপ্রিয়তা
১৬. কারা পাল্কি নিয়ে ট্রামে যাতায়াত করলে সভ্যতার চুড়ান্ত হবে? – শিবিকাবাহকগণ (পালকিবাহকগণ)
১৭. কীসের সঙ্গে সঙ্গে দেশি শিল্পসমূহ ত্রূমশ বিলুপ্ত হইয়াছে? – সভ্যতা বিস্তারের
১৮. পল্লিগ্রামের দুর্গতির প্রতি কাদের দৃষ্টি পড়িয়াছে? – দেশবন্ধু নেতৃবৃন্দেরর


গদ্য – আহ্বান
.
গুরুত্বপূর্ণ


১. লেখকের বাবার পুরাতন বন্ধুর নাম? – চক্কোত্তি মশায়
২.”বাড়িঘর করবে না? ” উক্তিটি – চক্কোত্তি মশায়
৩. বড় আম বাগানের মধ্য দিয়ে বাজারে যাচ্ছে – লেখক
৪. বুড়ির স্বামীরর নাম? – জমির করাতি
৫. বুড়ির স্বামী কাজ করতেন- করাতের
৬. বুড়ির আছে এক – নাত জামাই
৭. লেখক থাকে – এক ঙ্গাতি খুড়োর বাড়ি
৮. বুড়ি আপন মনে খুব খানিকটা বকে গেল- কাঠাঁলতলায় বসে
৯. পরদিন লেখক চলে গেল- কলকাতা
১০. লেখক তার নতুন তৈরি খড়ের ঘরখানাতে ত্রসে উঠল- জ্যৈষ্ঠ মাসে,গরমের ছুটিতে
১১. লেখকের মা-পিসি মারা গেছে- বাল্যকালে
১২. লেখক খায় – খুড়ো মশায়ের বাড়ি
১৩. লেখককে দুধ দেয়- ঘুঁটি গোয়ালিনী
১৪. বুড়ি লেখককে সম্বোধন করল – গোপাল বলে
১৫. সে কি! দুধ পেলে কোথায় ত্রতো সকালে – উক্তিটি লেখকের
১৬. বুড়িকে মা বলে ডাকে- হাজরা ব্যাটার বউ
১৭. “স্নেহের দান-ত্রমন করা ঠিক হয়নি “উক্তিটি – লেখকের
১৮. লেখক পুনরায় গ্রামে আসল- পাঁচ ছয় মাস পর, আশ্বিস মাসের শেষে
১৯. বুড়ি শুয়ে আছে- মাদুরের উপর
২০. বুড়ির মাথার বালিশ টা ছিলো-মলিন

২১. লেখক শরতের ছুটিতে গ্রামে ঢুকতেই দেখা হল- পরশু সর্দারের বউ/ দিগম্বরীর সাথে
২২. “ত্তমা আজই তুমি ত্রলে? ” উত্তিটি- দিগম্বরীর
২৩. বুড়ি কোন ঝতুতে মারা,যায় -শরত
২৪. লেখক যাদের পাশে গিয়ে বসল তারা হল- আবদুল,শুকুর মিয়াঁ, নসর
২৫. আবেদালির ছেলের নাম- গণি
২৬. কবর খুঁড়ছে- দুই জন জোয়ান ছেলে
২৭. “দ্যাত্ত বাবা,তুমি দ্যাত্ত “উক্তিটা- শুকুর মিয়াঁর

আমার পথ


১. কুর্নিশ – অভিবাদন
২. মেকি – মিথ্যা
৩. লেখকের পথ দেখাবে – লেখকেরর সত্য
৪. মানুষের মনএ আপনা আপনি বড় একটা জোর আসে কখন- নিজেকে চিনলে
৫. নিজেকে চিনলে মানুষ আপন সত্য ছাড়া আর কাইকে- কুর্নিশ করে না
৬. অনেক সময় খুব বেশি বিনয় দেখাতে গিয়ে অস্বীকার করা হয়- নিজের সত্যকে
৭. “ত্ত রকম বিনয়ের চেয়ে অহংকারেরর পৌরুষ অনেক-অনেক ভালো ” উক্তিটি – লেখকের
৮. স্পষ্ট কথা বলায় কী থাকে – অবিনয়
৯. কী আমাদের নিষ্ত্রিয় করে ফেলল- পরাবলম্বন
১০. সবচেয়ে বড় দাসত্ব হল – পরাবলম্বন
১১. আত্মনির্ভরতা আসে কখন?- আত্মাকে চিনলে।
১২. শিখাকে নিভাতে পারবে- মিথ্যার জল।
১৩. সবচেয়ে বড় ধর্ম- মানুষ ধর্ম
১৪. অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না- যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে।
১৫. লেখক পথে বের হলেন- আগুনের ঝান্ডা ঝুলিয়ে।
১৬. সত্য প্রকাশে লেখক- নির্ভীক অসংকোচ।
১৭. কবির প্রাণ প্রাচুর্যের উংস বিন্দু – সত্যের উপলব্ধি।
১৮. ঐক্যের মূল শক্তি হলো- সম্প্রীতি।
১৯. লেখকে বাল্য নাম- দুখু মিয়া(ব্যাঙাচি)
২০. তার ছদ্মনাম- ধূমকেতু।


গদ্য – জীবন ও বৃক্ষ


১. স্বল্পপ্রাণ, স্থূলবুদ্ধি, জবরদস্তিপ্রিয় মানুষের দেবতা – অহংকার
২. জীবনের তাৎপর্য উপলব্ধি সহজ হয় – বৃক্ষের দিকে তাকালে
৩. রবীন্দ্রনাথেরর মনে মমনুষ্যত্বেরর বেদনা উপলব্ধি হয়- নদীর গতিতে
৪. তপোবন প্রেমিক কে- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৫. গোপন ও নিরব সাধনা অভিব্যক্ত হয় – বৃক্ষে
৬. দোরের কাছে দাঁড়িয়ে থেকে অনবরত নতি, শান্তি ও সেবার বাণী প্রচার করে কে – বৃক্ষ
৭. “ত্রই তো সাধনার সার্থকতা ” উক্তিটি – মোতাহের হোসেন চৌধুরীর
৮. সাধনার ব্যাপারে কি বড় জিনিস – প্রাপ্তি
৯. রবীন্দ্রনাথ অন্তরের সৃষ্টিকর্ম উপলব্ধি করেছেন – বৃক্ষের পানে তাকিয়ে
১০. বৃক্ষ আমাদের স্বার্থকতার গান শোনায় – নীরব ভাষায়
১১. প্রকৃতির ধর্ম কীসের মত- মানুষের ধর্মের মত
১২. তরুলতা ও জীব জন্তুর বৃদ্ধির উপর কাদের হাত নেই – মানুষের
১৩. মানুষের বৃদ্ধির উপর হাত রয়েছে – প্রকৃতির
১৪. মানুষের বৃদ্ধি কেমন- দৈহিক ও আত্মিক
১৫. মানুষের শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু – সাধনা
১৬. শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু হতে পারে না – বস্তু জিঙ্গাসা তথা বিঙ্গান
১৭. জীবনবোধ ও মূল্যবোধে অন্তর পরিপূর্ণ হয় – সাহিত্য শিল্পকলার দ্বারা
১৮. বৃদ্ধির ইশারা ও প্রশান্তির ইঙ্গিত কোথায় – বৃক্ষে
১৯. বৃক্ষ জীবনের গুরুভার বহন করে – অতি শান্ত ও সহিষ্ণুতায়


– মাসি পিসি


১. শেষবেলায় খালে থাকে – পুরো ভাটা
২. খালের ধারে লাগানো সালতিটি কোথায় ছিলো – কংক্রিটেরর পুলের উপর
৩. সালতি থেকে পাড়ে তোলা হচ্ছে – খড়
৪. মাঝখানে গুটিসুটি হয়ে বসে আছে- আহ্লাদি
৫. অল্প বয়সী বৌটির গায়ে ছিলো – নকশা পাড়ের সস্তা সাদা শাড়ি
৬. আঁট সাঁট থমথমে গড়ন,গোলগাল মুখ- আহ্লাদির
৭. মাসি-পিসি ফিরছে কৈলেশ উক্তিটি- বুড়ো লোকটির(রহমানের)
৮. “বেলা আর নেই কৈলেশ ” উক্তিটি – মাসি বলে বিরক্তির সঙ্গে
৯. “অনেকটা পথ যেতে হবে কৈলেশ ” উক্তিটি – পিসির
১০. “বেলা বেশি নেই কৈলেশ ” উক্তিটি – পিসির
১১. কৈলেশের সাথে দেখা হয়েছিল – জগুর
১২. জগু হল- আহ্লাদির স্বামী
১৩. উড়ে ত্রসে জুড়ে বসেছে – মাসি
১৪. পিসির অহংকার আর খোঁচাই সবচেয়ে অসহ্য লাগত- মাসির
১৫. আহ্লাদিকে বাঁচাতে হবে- শ্বশুরঘরের কবল থেকে
১৬. আহ্লাদিকে সামলে রাখতে হবে – গাঁয়ের বজ্জাতদের নজর থেকে
১৭. জগুর বৌ নেবার আগ্রহ- খুবই স্পষ্ট
১৮. “ডারসনি আহ্লাদি ” উক্তিটি – মাসির
১৯. “ডরাসনি,ডর কিসের “? উক্তিটি- পিসির
২০. “কাছারি বাড়ি যেতে হবে ত্রকবার ” উক্তিটি- কানাইয়ের
২১. গাঁয়ের গুণ্ডা হলো- সাধু বৈদ্য ওসমানেরা
২২. ফেটি-বাধা বাবরি চুল কার- বৈদ্যের
২৩. কাঁঠাল গাছের ছায়ায় কত জন ঘুপটি মেরে ছিলো- তিন – চারজন।

#গুরুত্বপূর্ণ….
.
১. জেলের ভিতর অনশন ধর্মঘট করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল – শেখ মুজিব ও মহিউদ্দিন
২. জেল কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে সুপারিন্টেনডেন্ট ছিলো – আমীর হোসেন সাহেব।
৩. রাজবন্দিদের ডেপুটি জেলার ছিল- মোখলেসুর রহমান সাহেব।
৪. শেখ মুজিবুর রহমানকে জেলগেটে নিয়ে যাওয়া হলো- ১৫ ফেব্রুয়ারি সকালবেলা
৫. লেখকের মালপত্র, কাপড়চোপড় ও বিছানা নিয়ে হাজির হল- জমাদার সাহেব
৬. নারায়ণগঞ্জ থেকে জাহাজ ছাড়ে – ১১ টায়
৭. লেখকদেরর জন্য আনা হয়েছে – বন্ধ ঘোড়ার গাড়ি
৮. বন্ধ ঘোড়ার গাড়ির মধ্যে লেখকদের সাথে বসল – দুইজন
৯. ট্যাক্সি রিজার্ভ করে দাঁড়িয়ে ছিলো – একজন আর্মড পুলিশ
১০. শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথমে নেয়া হয় – নারায়ণগঞ্জ থানায়
১১. পরবর্তীতে নেয়া হয় – ফরিদপুর জেলে
১২. লেখকরা স্টেশনে আসল – রাত ১১ টায়
১৩. জাহাজ ছাড়ল – রাত ১ টায়
১৪. জাহাজ গোয়ালন্দ ঘাটে পৌছল – রাতে
১৫. তারা পেট পরিষ্কার করার জন্য – ঔষধ খেল
১৬. মুহিউদ্দিন ভুগছে – প্লুরিসিস রোগে
১৭. লেখকদের নাক দিয়ে জোর করে খাওয়াতে লাগল- ৪ দিন পর
১৮. লেখকের একটা ব্যারাম ছিলো – নাকে
১৯. লেখকের নাকে ঘা হয়ে গেছে – দু-তিন দিন পর
২০. বার বার অনশন করতে নিষেধ করছিলেন – সিভিল সার্জন সাহেব


গদ্য – বায়ান্নর দিনগুলো
গুরুত্বপূর্ণ…. part 2
.

১. শেখ মুজিবুর রহমান ছোট ছোট চিঠি লিখল – ৪ টা
২. শোভাযাত্রা করে জেলগেটে ত্রসেছিল – ২২ তারিখে
৩. অপরিণামদর্শিতার কাজ করল – মুসলিম লীগ সরকার
৪. দুনিয়ার কোথাও গুলি করে হত্যা করা হয় নাই – মাতৃভাষা আন্দোলনের জন্য
৫. মানুষের যখন পতন আসে তখন ভুল হতে থাকে – পদে পদে
৬. খানসাহেব ওসমান আলীর বাড়ি – নারায়ণগঞ্জ
৭. ত্রক ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছে – ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে
৮. “তোমার অর্ডার এসেছে ” উক্তিটি – মহিউদ্দিনের
৯. ডাবের পানি আনিয়েছেন – ডাক্তার সাহেব
১০. মহিউদ্দিন লেখকের অনশন ভাঙ্গিয়ে দিলেন- দুই চামচ ডাবের পানি দিয়ে।
১১. ফরিদপুর জেল থেকে লেখক বাড়ি পৌঁছলেন – ৫ দিন পর
১২. লেখকদের বড় নৌকায় মিল্লা ছিল – ৩ জন
১৩. কথার বাঁধ ভেঙ্গে গেছে- রেণুর
১৪. আমরা আজ স্বাধীন হয়েছি – ২০০ বছর পর
১৫. প্লুরিসিস – বক্ষব্যাধি
১৬. প্রকোষ্ঠ – ঘর বা কুঠরি
.
#গদ্য – জাদুঘরে কেন যাব

#গুরুত্বপূর্ণ….

১. পৃথিবীর ১ম জাদুঘর স্থাপিত হয় কোথায়? – আলেক জান্দ্রিয়ায়
২. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিলো – নিদর্শন, সংগ্রহ-শালা, গ্রন্থাগার, উদ্ভিদ উদ্যান, উন্মুক্ত চিড়িয়াখানা
৩. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল মুখ্যত – দর্শন চর্চার কেন্দ্র
৪. কোনটি ফরাসি বিপ্লবের পরে প্রজাতন্ত্র সৃষ্টি করে – ল্যুভ
৫. ফরাসি বিপ্লবের পরে কী উন্মোচিত হয় – ভের্সাই প্রাসাদের দ্বার
৬. রুশ বিপ্লবের পরে লেনিনগ্রাদের রাজপ্রাসাদে গড়ে ওঠে – হার্মিতিয়ে

৭. কোনটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ – টাওয়ার অফ লন্ডন
৮. ব্রিটেনে জাদুঘরের সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে – গত ত্রিশ বছরে
৯. ব্রিটেনের সবচেয়ে বড় জাদুঘর কোনটি – ব্রিটিশ মিউজিয়াম
১০. এখন জাদুঘর বলে বিবেচিত – ম্যস্যাধার ও নক্ষত্রশালাও
১১. কোনটি ত্রখন খুবই প্রচলিত – উন্মুক্ত জাদুঘর
১২. বাংলাদেশের জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর কোথায় – চট্রগ্রামে
১৩. রচনায় উল্লিখিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কণিষ্ঠ শিক্ষক কে – লেখক।
১৪. কে জাদুঘর শব্দের জায়গায় সর্বত্র মিউজিয়াম পড়ছেন – শিক্ষামন্ত্রী
১৫. শিক্ষকপ্রতিম অর্থমন্ত্রী ড. এম. এন. হুদা লেখককে কখন ডাকলেন – চা খাওয়ার সময়।
১৬. মিউজিয়ামকে আপনারা জাদুঘর বলেন কেন? উক্তিটি – গর্ভনরের
১৭. “স্যার জাদুঘরই মিউজিয়ামের বাংলা প্রতিশব্দ ” উক্তিটি – লেখক হকচকিয়ে বলল
১৮. জাদুঘরকে আজবখানা বলা হয় – উর্দুতে
১৯. জাদুঘরকে অজায়ের-ঘর বলা হয় – হিন্দিতে
২০. কে দ্বিজাতিতত্ত্বে বিশ্বাসী ছিলেন – আব্দুল মোনায়েম খান
২১. লেখক ব্রিটিশ ভারতীয় মুদ্রার সযত্ন স্থান দেখেছে কোথায়? – কুয়েত
২২. টাওয়ার অফ লন্ডনে সকলে ভিড় করে কেন? – কোহিনুর দেখতে
২৩. একটা শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন কোনটি – জাদুঘর
২৫. কী আমাদের আনন্দ দেয় – জাদুঘর


গদ্য – রেইনকোট
গুরুত্বপূর্ণ…


১. রেইনকোট গল্পের কথক কে? – নুরুল হুদা
২. রেইনকোট গল্পে উল্লিখিত জেনারেল স্টেটমেন্টটি হলো – “শনিতে সাত মঙ্গলে তিন, আর সব দিন দিন ”
৩. ফুটফাট বন্ধ কয়দিন – অন্তত ৩ দিন
৪. বাদলায় কোনটির জিরিয়ে নেওয়ার কথা বলা হয়েছে – বন্দুক বারুদ
৫. মিলিটারির ভয়ে গল্পের নুরুল হুদা কি মুখস্থ করেছে – সূরা
৬. রাস্তায় বেরুলে নুরুল হুদা ঠোঁটের ওপর কি রাখে – পাঁচ কালেমা
৭. মাঠ পেরিয়ে একটু বাঁ দিকে – প্রিন্সিপ্যালের বাড়ি
৮. প্রিন্সিপ্যালেরর কোয়ার্টারের সঙ্গে কোনটির অবস্থান – মিলিটারি ক্যাম্প
৯. কোনটিকে মিলিটারি ক্যাম্প করা হয়েছে – কলেজের জিমনেশিয়ামে
১০. রাস্তায় ঘড়ঘড় করছিলো – বেবি ট্যাকসি
১১. কে নাশতার আমন্ত্রণ ফিরিয়ে দিয়েছে – ইসহাক
১২. মিন্টু যেখানে গেছে তার খবর জানে কারা – নুরুল হুদা ও তার বউ
১৩. কে রোজ,টাইমলি কলেজে যায় – নুরুল হুদা
১৪. নুরুল হুদা রাস্তায় এসে দেখল কি নেই – রিক্সা
১৫. নুরুল হুদা কিসের পরোয়ানা করে না – রিক্সার
১৬. কোন বৃষ্টিতে বেশ শীত শীত ভাব – শেষ হেমন্তের বৃষ্টিতে
১৭. বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছে নুরুল হুদাকে কোন দিকে তাকাতে হয় – উওরে
১৮. কীসের ল্যাজটা দেখা যাচ্ছে না – মিলিটারি লরির
১৯. কে ত্রকটু বাচাল টাইপের – দোকানদার ছেলেটা
২০. স্টেট বাসের রং কেমন ছিলো – লাল
২১. বাসে কত গুলো সিট খালি ছিলো – অর্ধকের বেশি
২২. নুরুল হুদার চাউনি কেমন ছিল – ভোঁতা কিন্তু গরম
২৩. নুরুল হুদা বাস থেকে নেমে নামল কোথায় – নিউ মার্কেট
২৪. আলমারি কিসের – লোহার
২৫. মোট আলমারি কতটি – ১০ টি
২৬. আলমারিগুলো আনা হয়েছে – ঠেলাগাড়ি দিয়ে
২৭. নুরুল হুদার ছেলের বয়স – ৫ বছর
২৮. নুরুল হুদার,মেয়ের বয়স – আড়াই (২.৫) বছর
.

– মহাজাগতিক কিউরেটর


১. কোন গ্রহটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে মহাজাগতিক কিউরেটররা বেশ সন্তুষ্ট – তৃতীয় গ্রহ (পৃথিবী)
২. কাকে প্রাণহীন বলা যায় – ভাইরাস
৩. ভাইরাসের মাঝে কখন জীবনের লক্ষণ দেখা যায়- অন্য প্রাণির সংস্পর্শে ত্রলে
৪. কোন ধরনের প্রাণিদের বেঁচে থাকার পদ্ধতি ভিন্ন – পানিতে থাকা প্রাণিদের
৫. কোন ধরনের প্রাণিদের একটির ভিতরে আবার অত্যন্ত নিম্নশ্রেণীর বুদ্ধিরর বিকাশ হয়েছে – গরম রক্তের স্তন্যপায়ী প্রাণিদের
৬. কোথায় কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই – ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মাঝে
৭. সব প্রাণির মূল গঠনটি কী দিয়ে হয়েছে – DNA
৮. সব প্রাণির DNA – একই রকম
৯. সবচেয়ে সহজ ও সবচেয়ে কঠিন প্রাণিটির গঠন কেমন – একই রকম
১০. সব প্রাণি কী দিয়ে তৈরি – একই বেস পেয়ার দিয়ে
১১. DNA দিয়ে তৈরি আছে – প্রাণিটির বিকাশের নকশা
১২. আকারে ছোট, গঠন সহজ, মাঝে কোনো বৈচিত্র নেই – ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়ার
১৩. আকারে বড় এবং সংরক্ষণ কঠিন – হাতি বা নীল তিমি
১৪. সাপ – সরীসৃপ
১৫. বাঘ – স্তন্যপায়ী
১৬. একসাথে থাকে ও দল বেঁধে ঘুরে বেড়ায় – কুকুর
১৭. নিজের স্বকীয়তা হারিয়েছে – কুকুর
১৮. স্বকীয়তা লোপ পাচ্ছে – গৃহপালিত প্রাণিদের
১৯. দীর্ঘ সময় খেতে হয় ও ঘাস লতা পাতা খেয়ে কাটায় – হনিণ
২০. সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে – মানুষ
২১. মানুষ ত্রকে অন্যের উপর কোন বোমা ফেলছে – নিউক্লিয়ার
২২. পৃথিবী ত্রক সময় নিয়ন্ত্রণ করবে কারা – পিঁপড়া


গদ্য – নেকলেস

গুরুত্বপূর্ণ
১. গল্পের নায়কের নাম – মসিঁয়ে/মসিঁয়ে লোইসেল
২. গল্পের নায়িকার নাম – মাতিলদা লোইসেল / মাদাম লোইসেল
৩. মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর নাম – মাদাম ফোরস্টিয়ার
৪. নিয়তির ভুলেই যেন মাদাম লোইসেলের জন্ম হয়েছে – কেরানির ঘরে
৫. মাদাম লোইসেলের বিয়ে হয় কার সাথে – শিক্ষা পরিষদ আপিসের এক কেরানির সাথে
৬. কীসের অক্ষমতার জন্য সে সাধারণভাবে থাকত – নিজেকে সজ্জিত করার
৭. তার শ্রেণির অন্যতম হিসাবে মাদাম লোইসেল কেমন ছিল – অসুখী
৮. কাদের কোনো জাতিবর্ণ নেই – সাধারণ পরিবারের মেয়েদের
৯. রহিত মাছের রং কি? – গোলাপি
১০. কী খেতে সিংহ মানবী প্রলয়লীলার কথা শুনবেন – মুরগির পাখনা
১১. সিংহ মানবী কে? – মাদাম লোইসেল
১২. মাদাম লোইসেলের প্রিয় – ফ্রক বা জরোয়া গহনা
১৩. মাদাম লোইসেলের ধনী বান্ধবীটি কে ছিলো – “কনভেন্ট ” ত্রর সহকারী
১৪. ত্রক সন্ধ্যায় মসিঁয়ে লোইসেল কি নিয়ে ঘরে ফিরল – ত্রকটি বড় খাম
১৫. “ত্রই যে তোমার জন্য এক জিনিস ত্রনেছি ” উক্তিটি – মসিঁয়ে লোইসেলের
১৬. পোশাকের জন্য কত ফ্রাঁ লাগবে – চারশত ফ্রাঁ
১৭. মসিঁয়ের বন্ধুরা গত রবিবারে “ভরতপাখি ” শিকারে কোথায় গিয়রছিলো – নানতিয়ারের সমভূমিতে
১৮. মসিঁয়ের বন্ধুদের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা – আগামী গ্রীষ্মে
১৯. মসিঁয়ে চারশত ফ্রাঁ সঞ্চয় করে রেখেছিল – “বন্দুক ” কেনার জন্য
২০. লোইসেল দম্পতি বাড়ি ফিরল – ভোর ৪ টায়
২১. কারা খুব বেশি ফুর্তিতে মও ছিলো – অন্য তিন জন ভদ্রলোকের স্ত্রী।
২২. মসিঁয়ে বিশ্রাম কক্ষে আধঘুম বসেছিল – মধ্যরাত্রি পর্যন্ত
২৩. হতাশ হয়ে কাপঁতে কাপঁতে তারা হাঁটতে থাকল – সিন নদীর দিকে
২৪. প্যারীতে সন্ধ্যার পর লোকের চোখে পড়ে – নিশাচর দুই যাত্রীর গাড়ি
২৫. হীরার হারটির মূল্য – ৪০,০০০ ফ্রাঁ
২৬. হারটি কত ফ্রাঁ দিয়ে আনতে পারবে – ৩৬,০০০ ফ্রাঁ।
২৭. ফেব্রুয়ারি মাসের ভিতর হারটি ফেরত দিলে তারা কত ফ্রাঁ ফেরত দিবে – ৩৪,০০০ ফ্রাঁ
২৮. লোইসেলের কাছে ছিলো – ১৮,০০০ ফ্রাঁ
২৯. মাদাম লোইসেলের নখের রং – গোলাপি
৩০. ফোরস্টিয়ারের হারটির দাম ছিলো – ৫০০ ফ্রাঁ



welcome to CDS BD 24


কেমন আছেন সবাই। আশাকরি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন।

আজকের বিষয় বাংলা :

পরিক্ষার বাকি আর ০২ দিন। এই মূহুর্তে অন্য সব সাবজেক্ট বাদ দিয়ে শুধুমাত্র বাংলার কথা ভাববো। সবার কাছে বাংলা যেমন সহজ লাগে,আবার তেমনি সবার মধ্যে খুব টেনশন কাজ করে বাংলাতে এ+ কীভাবে পাবো? বাংলা তো খুব কঠিন! সারা বছর যাবত বাংলা তেমন একটা ধরা হয় না। লিখলেও স্যাররা নাম্বার দিতে চায় না। ইত্যাদি ইত্যাদি চিন্তা ভাবনা।
এখন কী পড়বো? কীভাবে পড়বো?!
আমি আগেই বলেছিলাম পড়াশুনা একটু টেকনিক্যালি পড়তে হয়। এখন আমরা এই ০২ দিন বাংলা দুই পেপার এমনভাবে খুব সহজে শেষ করবো যেনো বাংলাতে সিওর এ+ আসে।
মনে রাখতে হবে,প্রথম পরিক্ষা ভালো হলে কনফিডেন্স লেভেল অনেক বেশি বেড়ে যাবে তখন প্রত্যেকটা পরিক্ষা ভালো হবে। এবার আসি প্রিপারেশন নিয়ে… যেহেতু আমাদের বাংলা ২য় পত্রের আগে একদিনও বন্ধ নেই। তাই প্রথম দুইদিন বাংলা ১ম পত্রের সাথে ২য় পত্রও সমান গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। অর্থাৎ আগামী দুইদিন বাংলা ১ম পত্রতে ০৬ ঘন্টা সময় দিলে বাংলা ২য় পত্রতেও সমানভাবে ০৬ ঘন্টা সময় দিবো। আর শেষ দুইদিন শুধুমাত্র বাংলা ১ম পত্র পড়বো। এভাবে পড়লে বাংলাতে এ+ আসতে বাধ্য।
পরিক্ষার খাতায় কীভাবে লিখলে এ+ আসবে সেটাও বলে দিবো তার আগে আসি প্রিপারেশন কীভাবে নিবো? আমি আগেই বলেছিলাম পরিক্ষায় কি কি আসবে এটা একটু চিন্তা করলেই বুঝা যায়। আমার টাইমে আমি কোনো সাজেশন ফলো করতাম না। নিজেই সাজেশন বানাতাম। আল্লাহর রহমতে সেগুলা থেকেই আসতো।
প্রথমে আমাকে বাংলা ১ম পত্রের রিটেন পার্ট নিয়ে ভাবতে হবে। এজন্য আমাকে সবার আগে ছয়টা ইম্পরট্যান্ট গদ্য আর ছয়টা ইম্পরট্যান্ট পদ্য সিলেক্ট করতে হবে। এগুলা হচ্ছে রিটেনের জন্য।
এই ১২ টা গদ্য,পদ্য এমনভাবে পড়বো যেনো কোনো কিছু বাকি না থাকে। বাংলা খুব সহজ আর মজাদার। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে, এই ১২ টা গদ্য পদ্য কীভাবে পড়বো? এগুলা ভালোভাবে লিখতে হলে প্রথমে লেখক পরিচিতি পড়ে নিবো। তারপর গল্পটা মন দিয়ে দুইবার রিভেশন দিবো। তারপর চলে যাবো মূলভাবে। সেটা মন দিয়ে ০৩ বার পড়বো। পড়ার পর আমার কাজ শেষ। এখন আমার কাজ হচ্ছে টেস্ট পেপারের প্রত্যেকটা সৃজনশীলের ক,খ দেখা। দেখবা তুমি যতগুলা ক,খ আছে,সব পারতেছো। যেটা আনকমন লাগবে সেটাতো টেস্ট পেপার থেকেই জেনে নিবে। তারপর গ,ঘ কীভাবে পড়বো?গ,ঘ ভালো লিখতে হলে মূলভাব ভালোভাবে জানলেই হয়। মূলভাব জানার পর টেস্ট পেপার থেকে জাস্ট দুই থেকে তিনটা সৃজনশীলের গ,ঘ পড়ে নিবে। দেখবা অনেক বেশি ভালো আইডিয়া পাবে। এইভাবে একটা গদ্য ভালোভাবে শেষ করতে মাত্র দেড়-দুই ঘন্টা সময় লাগবে।

*** ইম্পরট্যান্ট গদ্যগুলা হচ্ছে :

বিড়াল,অপরিচিতা,জীবন ও বৃক্ষ,আমার পথ,বায়ান্নর দিনগুলি,রেইনকোট।

 *** ইম্পরট্যান্ট পদ্যগুলা হচ্ছে:

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ,ঐকতান,সাম্যবাদী, তাহাড়েই মনে পড়ে,আঠারো বছর বয়স,নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়।
টোটাল এই ১২ টা গদ্য,পদ্য কেউ ভালোভাবে শেষ করলে সে রিটেনে অনেক বেশি ভালো মার্কস পাবে। এই ১২ টা খুব বেশি মন দিয়ে পড়তে হবে।
আর বাকি ১২ টা গদ্য,পদ্য Mcq এর জন্য পড়ে নিতে হবে। সবার টেনশন থাকে MCQ কমন পাবো কীভাবে? খুব সহজ। যতগুলা গদ্য,পদ্য আছে সবগুলার লেখক পরিচিতি, কাহিনী আর মূলভাব জানা থাকলে MCQ তে ফুল নাম্বার পাওয়া কোনো ব্যাপার না। MCQ ভালো পারার জন্য একটু টেকনিক্যালি পড়তে হবে।
উপন্যাস আর নাটকের মধ্যে যাদের আগে কিছুই পড়া হয়নি তারা জাস্ট উপন্যাসটা সিলেক্ট করো। নাটকের মূল কাহিনী জেনে নিও। কোনো কিছু না পারলে জাস্ট তিন ঘন্টা মন দিয়ে উপন্যাসের মুভিটা দেখে নাও। দেখবা উপন্যাসের সব পারবা..
ক,খ পারার জন্য টেস্ট পেপার থেকে দেখে নিলেই হবে।


পরিশেষে বলি,ভয় পাবার কিছু নেই। এইচএসসি এক্সাম কতটা মজার হয়,সেটা প্রথম পরিক্ষা দিয়ে এসেই বুঝবে। এখন তোমাদের মধ্যে অনেক ভয় কাজ করছে।কিন্তু ট্রাষ্ট মি এক্সাম ভালো হবে সবার।
আমি আগেই বলেছিলাম সহজ সাবজেক্ট গুলায় যেনো এ+ মিস না যায়। বাংলা আর আইসিটি সব থেকে সহজ। এই দুইটায় এ+ উঠানো সব থেকে ইজি। এই দুইটায় এ+ পাওয়া মানে তুমি এ+ পাবাই। কেনোনা বাকি ০৫ ট সাবজেক্টের মাত্র ০২ টায় এ+ পেলেই জিপিএ-৫ হয়ে যাবে।
সুতরাং টেনশন করা একদম বাদ দাও। অন্য সাবজেক্টের প্রিপারেশন নিয়ে এখন চিন্তা একদম বাদ দাও। এখন শুধু প্রথম তিনটা পরিক্ষা-বাংলা,ইংলিশ,আইসিটি নিয়ে ভাবো। এই তিনটায় অন্তত যেকোনো দুইটাতে যেনো এ+ থাকে।
সুতরাং,টেনশন বাদ দিয়ে মাথা ঠান্ডা করে প্রিপারেশন নাও। বাংলা অনেক সহজ হয়।
আমি নিজেই জেএসএসি,এসএসসি,এইচএসসি এই তিন পরিক্ষার সময় বাংলা চারদিন আগে ধরতাম। সায়েন্সের সাবজেক্টের জন্য বাংলা ধরার টাইম পেতাম না। আল্লাহ রহমতে তিনটা পরিক্ষাতেই বাংলায় এ+ ছিল। তোমাদেরও থাকবে।

বাংলাতে এ+ ডিপেন্ড করে কীভাবে উত্তর করতেছো সেটার উপর।


জিপিএ-৫ পাওয়া সহজ। একটু কেয়ারফুলি এক্সাম দিলেই হয়। টেনশন না করে কনফিডেন্স নিয়ে এক্সাম দাও।
এক্সাম ভালো হবেই।
ইনশাআল্লাহ।



MKRdezign

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget